শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য বাড়ি ভাড়া, মেডিকেল ভাতা এবং কর্মচারীদের জন্য উৎসব ভাতার প্রজ্ঞাপন জারির দাবিতে কর্মবিরতি অনুষ্ঠিত ১৬কেজি গাঁজাসহ ২জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার অসহায় বিধবার জমি দখলের পায়তারা ভূমিদস্যুর গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৫ সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত শিক্ষকদের উপর ন্যাক্কার জনক পুলিশি হামলার প্রতিবাদে- অবস্থান কর্মসূচী অনুষ্ঠিত ডিলারগণ কৃত্রিম সার সংকট সৃষ্টি করে দীর্ঘদিন যাবত উচ্চমূল্যে সার বিক্রয় করে এরই প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত ১০দিন ব্যাপী ভিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠিত ৭৩২বোতল এস্কাফ এবং ১০০পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট জব্দসহ ৪জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার
কাজী শেখ রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ–শিক্ষাবিদ, ঐতিহাসিক, সাহিত্যিক

কাজী শেখ রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ–শিক্ষাবিদ, ঐতিহাসিক, সাহিত্যিক

আলোর মনি ডটকম রিপোর্ট: ১৮৮৩ সালের জানুয়ারী মাসে কালীগঞ্জের দলগ্রাম ইউনিয়নের কাজী পরিবারে কাজী শেখ রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম হাজী শেখ মুহম্মদ জয়েন উল্লাহ এবং মাতার নাম ফুল বিবি। তিনি একাধারে একজন লাঠিয়াল, শিক্ষাবিদ, ঐতিহাসিক, সাহিত্যিক এবং সমাজ সচেতন সংগ্রামী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি স্যার সৈয়দ আমীর আলী রচিত ‘শর্ট হিস্ট্রি অব দি স্যারাসেনস’ গ্রন্থের সার্থক অনুবাদ করেছিলেন। তিন খন্ডে অনুবাদকৃত গ্রন্থটি ‘আরব জাতির ইতিহাস’ নামে প্রকাশিত হয় যথাক্রমে প্রথম খন্ড ১৯১০ সালে, দ্বিতীয় খন্ড ১৯১২ সালে এবং তৃতীয় খন্ড ১৯১৫ সালে। বাংলা একাডেমী ১৯৭১ সালে গ্রন্থটির তিন খন্ড একত্রে প্রকাশ করে। তাছাড়া তিনি ১৮৯৬ সালে লন্ডন ও আলীগড় থেকে প্রকাশিত Sir Thomas Walker Arnold রচিত The Preaching of Islam গ্রন্থটি অনুবাদ করে এর নাম দেন ‘ইসলাম প্রচারের ইতিহাস’। তার রচিত উপন্যাস ‘মালেকা’ ১৯২০ খ্রিস্টব্দে প্রকাশিত হয়। কাজী শেখ রেয়াজ উদ্দিন আহমেদ একজন লাঠিয়াল হিসেবে ব্যাপক পরিচিত ছিলেন। তিনি ১৯৩৪ সালে প্রতিষ্ঠিত নিখিল বঙ্গ লাঠিয়াল সমিতির সভাপতি ছিলেন। দেশ বিভাগের পর এ সমিতির নাম হয় পূর্ব পাকিস্তান লাঠিয়াল বাহিনী। প্রায় ২০ হাজার লাঠিয়াল এ বাহিনীর সদস্য ছিল। পাকিসতান সরকার তাকে ‘তমঘা-ই মজলিস’ খেতাবে ভূষিত করে। ১৯৭২ সালের ২৫ জুন তিনি মারা যান।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone